ঝিনেদার কাগজ || Jhenedar kagoj || সত্যের আলোয় সুন্দর

২৫শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

তিনি আসলেন, কাঁদলেন, কাঁদালেন, অবশেষে চলে গেলেন ফুলেল শুভেচ্ছায় সিক্ত হয়ে

আসলেন কাঁদলেন কাঁদালেন

আব্দুল হাই

রক্তাক্ত এক শহীদি জনপদ ঝিনাইদহ। ঝিনাইদহের প্রতিটি পরতে পরতে আছে শহীদদের রেখে যাওয়া অসংখ্য স্মৃতি। ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকার গত ১৬ বছরে ঝিনাইদহে যে নিপীড়ন, নির্যাতন চালানো হয়েছে তা শুনলে বা স্মরণ করলে অনেকের চোখ কপালে উঠবে। লিখতে গেলে এক একটি ঘটনা হয়ে উঠবে বিশ্বকোষ রূপে।

বাংলাদেশের ইসলামী আন্দোলনের সবচেয়ে সমৃদ্ধশালী এলাকাগুলির মধ্যে অন্যতম ঝিনাইদহ। ২৪ আগস্ট ১৯৭৬ সালে ইসলামিক ডেমোক্রেটিক লীগ বা ইসলামী ডেমোক্রেটিক লীগ (আইডিএল) গঠন করার পর ১৯৭৯ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আইডিএলের ব্যানারে ঝিনাইদহ অঞ্চল থেকে দুইজন সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। এ এস এম মোজাম্মেল হক তৎকালীন যশোর-৪ থেকে নির্বাচিত হন। তিনি ঝিনাইদহ জেলার বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর একজন  রাজনীতিবিদ ছিলেন। অপর এক প্রার্থী মাওলানা নুরুন্নবী ছামদানী ঝিনাইদহ জেলার রাজনীতিবিদ ও তৎকালীন যশোর-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য হিসেবে  নির্বাচিত হন। ৭৯-এর নির্বাচনে সারা বাংলাদেশে থেকেই জামায়াতে ইসলামীর মাত্র ৬ জন সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। ‍

Thank you for reading this post, don't forget to subscribe!

উল্লেখ্য তৎকালীন ঝিনাইদহ জেলাটি যশোর জেলার মহাকুমা হিসেবে ছিল। পরবর্তীতে  ১৯৮৪ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি ঝিনাইদহ জেলা প্রতিষ্ঠিতা লাভ করে। জেলা হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভের পর ১৯৮৬ সালের নির্বাচনে ঝিনাইদহ-৩ থেকে এ এস এম মোজাম্মেল হক সংসদ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হন। সেবার বাংলাদশে জামায়াতে ইসলামীর মোট সংসদ সদস্য ছিল ১০ জন।

১৯৯০ সালের উপজেলা নির্বাচনেও এ জেলা থেকে ৩ জন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন।

১৯৯১ ও ৯৬ সালের সংসদ নির্বাচনে কোন প্রার্থী নির্বাচিত না হলেও শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তোলেন জামায়াত প্রার্থীরা। এএসএম মোজাম্মেল হক যথাক্রমে ৩১.৯ শতাংশ ও ৩২.০ শতাংশ ভোট পেয়ে দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেন। ১৯৯১ সালে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী আসন পায় ১৮টি। সে সময় মোট প্রাপ্ত ভোট ছিল ৪১,৩৬,৬৬১। যা মোট প্রাপ্ত ভোটের ১২.১৩ শতাংশ।

এদিকে ১৯৯১ সালে ঝিনাইদহ-৪ আসনে জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থী নজরুল ইসলাম ১৭.৮ শতাংশ এবং ১৯৯৬ সালে মো. আবু তালেব ১৫.২ শতাংশ ভোট পেয়ে তৃতীয় স্থান অধিকার করেন। একই ভাবে ঝিনাইদহ-২ আসনে ১৯৯১ সালে জামায়াতে ইসলামী প্রার্থী মো. আবুল কাশেম ২১.১ শতাংশ এবং ১৯৯৬ সালে নুর মোহাম্মদ ২০.১ শতাংশ ভোট পেয়ে তৃতীয় স্থান অধিকার করেন। ১৯৯১ সালে ঝিনাইদহ-১ আসনে জামায়াতে ইসলামী প্রার্থী সিরাজ আলী ৯.২ শতাংশ এবং ১৯৯৬ সালে আবু তায়েব ৩.৯ শতাংশ  ভোট পেয়ে পেয়ে তৃতীয় স্থান অধিকার করেন।

এরপর ২০০১ সালের নির্বাচনে জোট করার কারণে কয়েকটা নির্বাচনে এ জেলায় কোন প্রার্থী জামায়াত থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় অংশগ্রহণ করেনি। তবে ২০০৮ সালের প্রশ্নবিদ্ধ সংসদ নির্বাচনে জামায়াত প্রার্থী অধ্যাপক মতিয়ার রহমান শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেন। অধ্যাপক মতিউর রহমান সেবার মোট ভোট পান ৮১,৭৩৯ যা মোট ভোটের ৩১.৩ শতাংশ অপর দিকে বিএনপির শহিদুল ইসলাম মাস্টার পান ৫৯,০১৪ যা মোট ভোটের ২২.৬ শতাংশ।

এদিকে, ২০১৮ সালের নির্বাচনে সারা দেশের মতোই ঝিনাইদহ ৩ আসনের প্রার্থী অধ্যাপক মতিয়ার রহমান কে পরাজিত করা হয় মধ্যরাতের (midnight) ভোটের মাধ্যমে। এ আসনের প্রত্যেক জনসাধারণই জানেন সুষ্ঠু নির্বাচন হলে অধ্যাপক মতিয়ার রহমানই হতেন ঝিনাইদহ-৩ আসনের সংসদ সদস্য‌।

২০১৪ সালের উপজেলা নির্বাচনে এ জেলা থেকে ২ জন উপজেলা চেয়ারম্যান ও ৫ জন ভাইস চেয়ারম্যান চরম প্রতিকূলতা উপেক্ষা করে বিপুল ভোটে নির্বাচিত হয়ে জামায়তের জনপ্রিয়তার স্বাক্ষর রাখতে সক্ষম হয়। এছাড়া বিভিন্ন সময়ের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন গুলোতে জামায়াতের উল্লেখযোগ্য চেয়ারম্যান ও মেম্বার নির্বাচিত হয়ে এ জেলায় জামায়াতের গণভিত্তিকে আরও শক্তিশালী হিসেবে গড়ে তুলতে সহযোগিতা করে।

গ্রামে-গঞ্জে সর্বস্তরে পুরুষের পাশাপাশি নারী সংগঠনে শক্তিশালী হওয়ার মাধ্যমে জেলাটি পরিনিত হয়েছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর ‘দুর্ভেদ্য দুর্গ’। শিক্তিশালী সাংগঠনিক ভীতকে ধ্বংস করতে ও জনসমর্থনের প্রতি ঈর্ষান্বিত হয়ে ২০০৮ সালে ক্ষমতাসীন হওয়ার পর আওয়ামী ফ্যাসিস্ট চক্র এ অঞ্চল থেকে জামায়াত-শিবির নির্মূলের অভিযানে নামে। হাজার-হাজার জামায়াতের কর্মীসহ বিরোধী অন্যান্য দলের বিরুদ্ধে দেওয়া হয়েছে শত শত গায়েবী মামলায। পাশাপাশি শুরু করে পৈশাচিক হত্যাকাণ্ডের নির্মম খেলা। শিবির নেতা ইবনুল ইসলাম পারভেজ, মহিউদ্দিন সোহান, আবুজার গিফারী আল মাহমুদ, আবু হুরায়রা, ইসরাইল হোসেন, জামায়াত নেতা জহুরুল ইসলাম, ইদ্রিস আলীপান্না, এনামুল হক, হাফেজ আবুল কালাম আজাদ ও ডাক্তার সজীবসহ মোট ২৬ জন জামায়াত শিবির নেতাকর্মীকে তারা হত্যা করেছে। গুমের শিকার হয়েছেন অনেকেই। অগ্নি সংযোগ ও আক্রমণ চালিয়ে অনেকের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও ঘরবাড়ি ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে। তাদের উদ্দেশ্য ছিল মামলা, হামলা, জেল-জুলুম ও অত্যাচার নিপীড়ন চালানোর পাশাপাশি হত্যাকাণ্ড ঘটিয়ে এ জেলার চলমান ইসলামী আন্দোলনের গতিকে চিরদিনের জন্য স্তব্ধ করে দেওয়া।

তারা আমাদের ভাইদের হত্যার পর লাশ দেখতে দেয়নি, ঠিকমতো জানাজা পড়তে দেয়নি, কোন মামলা করতে দেয়নি এমনকি প্রতিবাদ করার ন্যূনতম সুযোগও তারা দেয়নি।বলা যায় কান্নার স্বাধীনতাটুকুও তারা কেড়ে নিয়েছিল। বছরের পর বছর এই এলাকার নির্যাতিত জনগণ নিজের ঘরে রাত কাটাতে পারেনি। এমনি এক দুঃসহ মুহূর্তে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির মজলুম জননেতা জনাব ডাক্তার শফিকুর রহমান সাহেব ২০১৭সালে ঝিনাইদহ এসেছিলেন শহীদ পরিবারের সাথে সাক্ষাৎ করতে। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক সত্য যে তাকে ঠিকমতো শহীদ পরিবারের পাশে দাঁড়াতে দেওয়া হয়নি। গত ৫ই আগস্ট এই অধ্যায়ের পরিসমাপ্তি হয়েছে। মাথার উপর চেপে বসা অমাবস্যার কালো রাতের অবসান ঘটেছে।

এমনি এক বিশেষ প্রেক্ষাপটে শহীদি জনপদ ঝিনাইদহের উপকণ্ঠে গত ১৭ ই অক্টোবর এসেছিলেন জাতির জাগরণের প্রতীক, বিশ্বের অগণিত মজলুম মানবতার মুক্তির কণ্ঠস্বর  ডাক্তার শফিকুর রহমান। তাকে এক নজর দেখা ও বক্তব্য শোনার জন্য সৃষ্টি হয়েছিল জনতার এক বাঁধভাঙ্গা জোয়ার। রাস্তাঘাট, অলি-গলি সহ বাসা বাড়ির আঙিনা গুলোর সর্বত্রই মানুষের ঢল ছিল চোখে পড়ার মতো। দিনটি ছিল ঝিনাইদহের ইতিহাসে এ এক অবিস্মরণীয় গনজাগরণ।

জনাব শফিকুর রহমানের নেতৃত্বে এক নতুন বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে নতুন স্বপ্নে বিভোর সবাই। মনে হচ্ছিল আজ এক মহা আনন্দের দিন। বিগত ১৬ বছর ধরে যারা ঠিকমতো ঈদ উদযাপন করতে পারেনি, আজকে সেই ঘাটতি যেন পূরণ হতে চলেছে ।পরস্পর পরস্পরকে আলিঙ্গন করা ও অভিবাদন জানানোর  দৃশ্য সকলকে প্রবলভাবে আকৃষ্ট করেছিল। আরও দৃষ্টিনন্দিত হয়েছিল জনাব শফিকুর রহমানের আসা-যাওয়ার পথে গাড়ি বহরের উপর ফুল ছিটানোর মনোমুগ্ধকর মুহূর্ত।  জনাব শফিকুর রহমান সাহেব বক্তব্য দিতে উঠলেন। আজ তিনি আবেগে আপ্লুত। শহীদেরা অমর এবং নিষ্পাপ। তাই তিনি পবিত্র শহীদদের সম্মান দেওয়ার জন্য ছোট্ট এক নিষ্পাপ শিশুকে কোলে তুলে নিলেন এবং তার মুখে দিলেন চুমু। চোখের পানি ধরে রাখতে পারলেন না তিনি, কাঁদলেন আর তার সাথে কাঁদল লাখো জনতা। জনতা  তাদের বজ্রকন্ঠের স্লোগানে আমিরে জামায়াত কে জানিয়ে দিল “শহীদের রক্ত বৃথা যেতে দেব না। খুনিদের ঠিকানা এই ঝিনাইদহে হবে না।”

উল্লেখ করার বিষয়, লাখো জনতার উপস্থিতিতে এই কর্মী সম্মেলনে কারো মধ্যে লক্ষ্য করা যায়নি কোন ক্লান্তির ছাপ। আগত ব্যক্তিদের জন্য ছিল না কোনো খাবার ব্যবস্থা। মূল সমাবেশ স্থলে আসতে মাইলের পর মাইল হাঁটতে হয়েছে সকলকে। আবার নিজ দায়িত্বেই ফিরে গেছেন তারা। আশ্চর্যের বিষয় অনেক অন্ধ, বধির ও ত্রুটিযুক্ত হাত-পা সম্বলিত অসংখ্য প্রতিবন্ধী কর্মী  এ সম্মেলনে যোগ দিয়েছিল।যাতায়াতে এত যে কষ্ট ও ঝক্কি ঝামেলা তবুও নিঃস্বার্থ এ কর্মী বাহিনীর এতটুকু অভিযোগ নেই কারো প্রতি। নেই বিদ্বেষ ও হানাহানি। সুশীল সমাজের বক্তব্য, এমন সুন্দরতম সুশৃংখল বিশাল সমাবেশ তারা এর আগ কোনদিন দেখিনি এই ঝিনাইদহে। অসম্ভব ভালোবাসায় সিক্ত হয়ে আমিরে জামাত ডা. শফিকুর রহমান ঝিনাইদহ থেকে চলে গেছেন, কিন্তু তিনি যে বার্তা দিয়ে গেছেন এখন প্রতিটা কর্মীর  উচিত তা যথাযথভাবে মেনে চলা। ঝিনাইদহ জামায়াতের নিয়ন্ত্রনাধীন এক জেলা ছিল। কালের বিবর্তনে আমাদের শত অযোগ্যতার কারণে আমরা সেটা হারিয়ে ফেলেছিলাম। সেই হারানো ঐতিহ্য আবার আমাদের ফিরিয়ে আনতে হবে। এজন্য প্রয়োজন সকল দ্বিধা, সংশয় ও সংকোচকে  দু-পায়ে মাড়িয়ে সামনে এগিয়ে চলা। শহীদের রক্তের ঋণ সেদিনই শোধ হবে যেদিন আমরা কাঙ্ক্ষিত বিজয় অর্জন করতে পারব। আল্লাহ আমাদেরকে সেই পথে তীব্র গতিতে এগিয়ে যাওয়ার তৌফিক দান করুন।

পরিশেষে বলতে চাই। আমাদের প্রত্যয় একটাই, ‘আল্লাহর পথে মোরা চলবো। নিকষ কালিমা ভরা আকাশে, ধ্রুবজ্যোতি তারা হয়ে জ্বলবো।’

লেখক: সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ও সহকারি সেক্রেটারি, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, ঝিনাইদহ জেলা শাখা।

আরও পড়ুন

মিয়ানমারে লড়াইয়ের জন্য জড়ো হচ্ছে রোহিঙ্গারা

মিয়ানমারে লড়াইয়ের জন্য জড়ো হচ্ছে রোহিঙ্গারা

অনুবাদ রয়টার্স থেকে বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলে বিশ্বের সবচেয়ে বড় শরণার্থী বসতিতে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর বসবাস। ২০১৭ সালে বৌদ্ধ অধ্যুষিত মায়ানমার সরকার দেশটির

যবিপ্রবির ভিসি অধ্যাপক ড. এম মজিদের সংবর্ধণা কমিটির প্রস্তুতি সভা

হরিণাকুণ্ডুতে যবিপ্রবির ভিসি অধ্যাপক ড. এম মজিদের সংবর্ধণা কমিটির প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত

হরিনাকুণ্ড প্রতিনিধি ঝিনাইদহের হরিণাকুণ্ডুর বরেণ্য শিক্ষাবীদ যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভাইস চ্যান্সলর অধ্যাপক ড. এমএ মজিদের সংবর্ধনা প্রদান কমিটির

মানুষের ভোটার অধিকার হরণ

‘মানুষের ভোটাধিকার হরণ করে এমন স্বাধীনতা আমরা চাইনি’

মোস্তাফিজুর রহমান, কোটচাঁদপুর মানুষের ভোটাধিকার হরণ করে এমন স্বাধীনতা আমরা চাইনি। ধর্ষণ সেঞ্চুরি করে উল্লাস করে এমন স্বাধীনতা আমরা চাইনি।

দরিদ্র মেধাবী ছাত্র নীরবের পাশে মানবতার হাত

দরিদ্র মেধাবী ছাত্র নীরবের পাশে মাও. আবু তালেব

বনি আমিন, কালীগঞ্জ (ঝিনাইদহ) ঝিনাইদহের মঙ্গলপৈতা কলেজের বিজ্ঞান বিভাগের এইচএসসি প্রথম বর্ষের ছাত্র সালমান ইসলাম নীরবের পড়াশোনার পথে দীর্ঘদিনের আর্থিক

কপ২৯: বছরে ৩০০ বিলিয়ন ডলারের প্রতিশ্রুতি পেল দরিদ্র দেশগুলো

কপ২৯: বছরে ৩০০ বিলিয়ন ডলারের প্রতিশ্রুতি পেল দরিদ্র দেশগুলো

ডেস্ক রিপোর্ট দীর্ঘ দর-কষাকষির পর সমঝোতায় পৌঁছেছে কপ২৯। বিশ্বের ধনী দেশগুলো প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, জলবায়ু সংকটের ঝুঁকিতে থাকা দরিদ্র দেশগুলোকে অভিযোজন

সিইসি ও চার কমিশনার শপথ নিলেন

সিইসি ও চার কমিশনার শপথ নিলেন

ডেস্ক রিপোর্ট নবনিযুক্ত প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দীন ও চারজন নির্বাচন কমিশনার (ইসি) শপথ নিয়েছেন।Thank you