আব্দুল জাব্বার, শৈলকূপা
Thank you for reading this post, don't forget to subscribe!ঝিনাইদহের শৈলকুপা উপজেলায় ৪৪৯২টি খামারি বিভিন্ন জাতের ৫৩ হাজার কোরবানির পশু প্রস্তুত করেছেন।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর সূত্র জানায়, ঈদ উপলক্ষ্যে উপজেলার ছোটবড় মোট ৪৪৯২টি খামারি কোরবানির জন্য প্রস্তুত করেছেন প্রায় ৫৩০৬৬টি বিভিন্ন জাতের পশু। যা গত বছরের চেয়ে ৩ হাজারের বেশি।
শৈলকুপার সবচেয়ে বড় পশু খামার মেসার্স কলি এগ্রো ফার্ম। খামারটির মালিক মো. শওকত হোসেন বলেন, আমার খামারে কোরবানির জন্য ১৫১টি গরু প্রস্তুত করা হয়েছে। স্থানীয় হাটে ও দেশের বিভিন্ন হাটে এবং যারা হাটে হাটে ঘুরে পশু কিনতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন না, এমন ক্রেতা জন্য রয়েছে খামারে এসে পছন্দ করে নেওয়ার সুযোগ। খামারে ঘুরে পশু পছন্দ হলেই বুকিং দিয়ে রেখে যেতে পারেন।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মামন খান বলেন, গরুকে দানাদার খাদ্য ও কাঁচা ঘাস খাওয়ানোর জন্য খামারিদের নিয়মিত পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। পাশাপাশি ভিটামিন খাওয়াতেও বলা হচ্ছে।
তবে, গরুকে নিষিদ্ধ কোনো রাসায়নিক ও হরমোন ওষুধ খাওয়ানো থেকে বিরত থাকার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে এবং তা মনিটরিং করা হচ্ছে। উপজেলায়মোট ৪৪৯২টি খামার রয়েছে । খামারগুলোতে বিভিন্ন জাতের মোট ৫৩০৬৬টি কুরবানীর পশু প্রস্তুত করেছেন। এর মধ্যে ২১৪৬০টি গরু, ১৯৮৭টি মহিষ,২৬৯৯৮টি ছাগল এবং ২৬২১টি ভেড়া যা উপজেলার চাহিদার তুলনায় ২১ হাজার বেশি। আর এটি ঢাকা সহ দেশের বিভিন্ন হাটে বিক্রয় করা হয়ে থাকে।