ঝিনেদার কাগজ || Jhenedar kagoj || সত্যের আলোয় সুন্দর

২৫শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

ঝিনাইদহে জামায়াত আমীর ডা. শফিকুর রহমান: আমরা ন্যায়ভিত্তিক সমাজ গড়বো ইনসাফ কায়েম হলে নারীরা ঘরবন্দি থাকবেন না

ইনসাফ কায়েম হলে নারীরা ঘরবন্দি

এম এ কবীর ও সাইফুল ইসলাম, ঝিনাইদহ

ক্ষমতায় গেলে একটি বৈষম্যহীন দেশ গঠন করা হবে বলে জানিয়েছেন তিনি। রাষ্ট্রে ইনসাফ কায়েম হলে নারীরা ঘরবন্দি হয়ে থাকবে না বলে জানিয়েছেন জামায়াত আমীর ডা. শফিকুর রহমান। তিনি বলেন ‘দেশে যদি ইনসাফ ও মর্যাদাশীল রাষ্ট্র কায়েম হয়, তবে নারীদের সমাজ উন্নয়নে ভূমিকা রাখার সুযোগ করে দেওয়া হবে। তারা কখনোই ঘরবন্দি থাকবেন না।’

Thank you for reading this post, don't forget to subscribe!

বৃহস্পতিবার (১৭ অক্টোবর) বিকেলে ঝিনাইদহ শহরের ওয়াজির আলী স্কুল মাঠে দলের এক বিশাল কর্মী সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, আমরা এমন একটি দেশ গড়তে চাই যেখান আল্লাহর বিধান অনুযায়ী সুবিচার কায়েম হবে। যেখানে মানুষের মধ্যে কোন বৈষম্য থাকবে না। যে যার ন্যায্য পাওনা তার হাতে পেয়ে যাবে। যুবকদের হাতে কাজ তুলে দেওয়া হবে। জাতি গঠনে যুবকরা ভূমিকা পালন করবে। বেকারত্বের অভিশাপে আর একটা যুবককেও আত্মহত্যা করতে হবে না। যুবককে চাকুরী পাওয়ার জন্য কোন দুষ্টু লোকের কাছে টাকা ঘুস দিতে হবে না।

তিনি বলেন, দেশকে আওয়ামী লীগ শ্মশানে পরিণত করেছিল, ছাত্র জনতার গণআন্দোলনে হাসিনা ও তার দোসররা পালিয়ে গেলেও ষড়যন্ত্র থেমে নেই। পর্দার আড়াল থেকে হাসিনা ও তার দোসররা দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা চালাচ্ছে।’

জামায়াত আমীর বলেন, ‘যে আল্লাহ দেশ থেকে স্বৈরাচার হাসিনাকে সরিয়ে দিয়েছে, সেই আল্লাহই তাদের ষড়যন্ত্র রুখে দেবে। দীর্ঘ সাড়ে ১৫ বছর আমরা দুঃশাসনের যাতাকলে পিষ্ট হয়ে বাসায় ঘুমাতে পারিনি, অফিসে বসতে পারিনি, আদালতে ন্যায়ের কথা বলতে পারিনি, খুন-গুমের শিকার হয়েছি। কখনো মাঠে কখনো খালে বিলে নদীতে ঘুমাতে হয়েছে। স্বৈরাচার সরকারের জুলুমের পানি এক হয়ে এক একটা বঙ্গপোসাগরে পরিণত হয়েছে।’

তিনি বলেন, ‘আমাদের বার্তা স্পষ্ট। আমরা এমন এক সমাজ চাই, যে সমাজে কোনো বৈষম্য থাকবে না। তিনি বলেন আমাদের সন্তানরা রাস্তায় নেমেছিল। তারা বলেছিল “উই ওয়ান্ট জাস্টিস”। আল্লাহ যদি আমাদের দায়িত্ব দেন, তবে আমরা তাদের কথা রাখবো। আমরা ন্যায়ভিত্তিক সমাজ গড়বো, যেখানে কোনো যুবকের হাত খালি থাকবে না। পড়ালেখা শেষে সবার কর্মসংস্থান হবে। নৈতিক শিক্ষা বিস্তারে ব্যাপক উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে। আমরা তরুণদের হাতেই বাংলাদেশকে তুলে দেব।’

জেলা জামায়াতের আমীর অধ্যাপক আলী আজম মো. আবু বকরের সভাপতিত্বে সমাবেশে কেন্দ্রীয় নেতা মোবারক হুসাইন, মাওলানা আজিজুর রহমান, ড. মাওলানা মুজাম্মেল হক, অধ্যক্ষ মাওলানা আব্দুল হাই, আব্দুল আলীম, আবু তালিব, ড. মাওলানা হাবিবুর রহমান, ছাত্র শিবিরের ঝিনাইদহ জেলা সভাপতি মনিরুজ্জামান, মেহেদী হাসান রাজু ও এইচ এম আবু মুসাসহ জেলা উপজেলার জামায়াত নেতৃবৃন্দ বক্তব্য রাখেন।

এর আগে মাগুরায় এক পথসভায় বক্তব্য দেন জামায়াত আমির। মাগুরা শহরের ভায়না মোড়ে পথসভায় দেওয়া বক্তব্যে তিনি বলেন, বাংলাদেশ জামায়াতি ইসলামী এমন একটি দেশ চায়, এমন একটি রাষ্ট্র চায় যেখানে আল্লাহ তায়ালার বিধান অনুযায়ী সামাজিক সুবিচার কায়েম হবে। সেখানে মানুষের মধ্যে কোনো বৈষম্য থাকবে না। যে যার ন্যায্য পাওনা হাতে পেয়ে যাবে। যুবকদের হাতে কাজ তুলে দেওয়া হবে। জাতি গঠনে যুবকরা ভূমিকা রাখবে। বেকারত্বের অভিশাপে আর একটি যুবককেও আত্মহত্যা করতে হবে না মন্তব্য করে তিনি বলেন, চাকরি পাওয়ার জন্য কোনো দুষ্ট লোকের কাছে ঘুষ দিতে হবে না। বিচারের জন্য কাউকে কারো দয়ার জন্য তাকিয়ে থাকতে হবে না। বাজারে গেলে কাউকে মাথায় হাত দিতে হবে না এমন একটি বৈষম্যহীন রাষ্ট্র আমরা গড়ে তুলতে চাই।

২০১৭ সালের একটি ঘটনার বর্ণনা দিয়ে ডা. শফিকুর রহমান বলেন, আমি ঐদিন একজন শহীদের বাসায় এসেছিলাম। কিছুক্ষণ পর আমাকে শহর ছাড়ার নোটিশ দেওয়া হয়। আমি চোর ছিলাম না, ডাকাত ছিলাম না, কোন গডফাদারও ছিলাম না। আমি একটি স্বাধীন দেশের নাগরিক ছিলাম। দুই হাজার ১৭ সালের ঘটনা যদি এই হয় তাহলে ২০০৯ সাল থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত দেশের কি অবস্থা ছিল তা আমরা বুঝতে পারি। সোনার বাংলা বানানোর কথা বলে তারা শ্বশ্বান বাংলা বানিয়েছিল। ঘরে ঘরে লাশ আর প্রান্তরে প্রান্তরে ছোপ ছোপ রক্ত উপহার দিয়েছিল।

আমি সেইদিনে শহীদি ঈদগাহর মজলূম জনগনকে সম্মান জানাতে এসেছি। মন খুলে যদি প্রত্যেক শহীদের পিতাকে চুমু দিতে পারতাম। আজকের সম্মেলনে আছেন একজন শহীদের পিতা, শহীদ পারভেজের পিতা জনাব জাহাঙ্গির সাহেব। তিনি যখন হাতটি বাড়িয়ে দিয়েছেন আমার বুকে আমার বুকবে জড়ায়া রাখতে পারিনি। আমি যে বাসার কথা বলেছি, যে বাসায় সেদিন আমাকে নোটিশ দেওয়া হয়েছে, সেটি ছিল ওনারই বাসা। আলমাহদুলিল্লাহ সেই অবস্থা থেকে ১৮ কোটি মানুষকে মুক্তি দিলেন।

আবেগ প্রবণ হয়ে তিনি বলেন, আমি আজ পারবো না সকল শহীদের ঘরে যেতে। সমস্ত শহীদের মাকে, বোনকে, স্ত্রীকে, বাবাকে ভাইবোনকে, তাদের সন্তানদেরকে আমি সালাম জানাতে পারবো না। সময়ের সীমাবদ্ধতা আমার পক্ষে তা সম্ভব হবে না। আজ তার প্রতীক হিসেবে ঝিনাইদহের একটি শিশু আমার প্রয়োজন ছিল। আমি বলেছিলাম একটি শিশু আমার হাতে তুলে দিন। আমি মন ভরে তাকে চুমু দিবো। আদর করবো। সম্মান জানাবো।

এসময় তিনি একটি শিশুকে কাছে টেনে নেন। কোলে তুলে নিয়ে চুমুতে চুমুতে ভরিয়ে দেন। এসময় পুরো ময়দানজুড়ে আবেগঘন পরিবেশের সৃষ্টি হয়। মাঠ থেকে লাখো কণ্ঠে ভেসে আসে নারায়ে তাকবীর আল্লাহু আকবার ধ্বনি।

ডা. শফিকুর রহমান বলেন মনে আমাদের অনেক কষ্ট। আমাদের ওপর জুলুমের তান্ডব চালানো হয়েছে। এক এক করে আমাদের শীষ ১১ জন নেতাকে আমাদের বুক থেকে কেড়ে নেওয়া হয়েছে। বানানো সাক্ষি আর ক্যাঙ্গারো কোর্ট বসিয়ে আমাদের লোকজনকে হত্যা করা হয়েছে। মহান রবের দরবারে আমরা মামলা দায়ের করেছি। জানি না এই জীবনে হত্যার বিচার দেখে যেতে পারবো কি-না। আমরা আমাদের কার্যালয়ে পর্যন্ত যেতে পারিনি।  আমরা ৫ জন মানুষ একসাথে বসতে পারছিলাম না। বাপ-বেটা একসাথে বসে ভাত খাচ্ছিল, দুপুর বেলা তাদের তুলে নিয়ে বলে তারা রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে।

তিনি সাতক্ষীরা জেলার উদাহরণ টেনে বলেন, আপনাদের পাশেই সাতক্ষীরা জেলা। বুলডুজার চালিয়ে আমাদের নেতাকর্মীদের বাড়িঘর মাটির সাখে মিশিয়ে দিয়েছে। অন্যায়ভাবে আমাদের নিবন্ধন এবং প্রতীক কেড়ে নেওয়া হয়েছে।

২০২৪ সালের ১লা আগস্ট ছাত্র-জনতার আন্দোলনে দিশেহারা সরকার আমাদেরকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে। আল্লার কি কাজ ৪ দিনের মাথায় আল্লাহতায়াল তাদেরকে নিষিদ্ধ করে দিয়েছে। কিন্তু আমরা জাতিকে দেশকে ভালবাসি। আমরা আইন হাতে তুলে নিয়ে কোন প্রতিশোধ নিতে চাই না। আমরা যা চাইবো আইনকে মান্য করে আইন আদালতের মাধ্যমে চাইবো। আমরা আইন আদালতের কাছে কোন পক্ষপাতিত্ব চাই না। আমরা চাই শুধু ন্যায় বিচার। আমরা কোথাও শৃঙ্খলা ভঙ্গের মতো কাজ করবো না। কেউ বলতে পারবে না ৫ তারিখের পর কোন কর্মী চাঁদাবাজি করেছে।

আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল তারা ক্ষমতাচ্যুত হলে ৫ লাখ নেতাকর্মী মারা যাবে। তিনি প্রশ্ন রাখেন আওয়ামী লীগ চলে গেছে ক্ষমতা থেকে ৫ লাখ মানুষকে কি হত্যা করা হয়েছে। বাংলাদেশের মানুষ প্রতিশোধ পরায়ণ নয়। এজন্য তারা চেয়েছে বাংলাদেশে যেন একটা অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি হয়। তারা একটার পর একটা ষড়যন্ত্র করেছে। আল্লাহ তাদের সকল ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করে দিয়েছে।

এসময় তিনি জামায়াতে ইসলামীর নেতাকর্মীদের দায়িত্বের কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে বলেন, আমাদের বার্তা স্পষ্ট। আমরা চাই ন্যায় বিচার। আমরা এমন এক সমাজ চাই যে সমাজে কোন বৈষম্য থাকবে না। আমরা একটা যুবকের হাতও বেকার থাকতে দিবো না। প্রত্যেকের হাতে আমরা কাজ তুলে দেবো। একেকজন যুবক হবে উন্নয়নের নায়ক।

ডা. শফিকুর রহমান বলেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী এমন একটা দেশ চায়, যেখানে আল্লাহ তায়ালার বিধান অনুযায়ী সামাজিক সুবিচার কায়েম হবে। যেখানে মানুষের মধ্যে কোন বৈষম্য থাকবে না। যে যার ন্যায্য পাওনা তার হাতে পেয়ে যাবে। যুবকদের হাতে কাজ তুলে দেওয়া হবে। জাতি গঠনে যুবকরা ভূমিকা পালন করবে। বেকারত্বের অভিশাপে আর একটা যুবককেও আত্মহত্যা করতে হবে না। যুবককে চাকুরী পাওয়ার জন্য কোন দুষ্টু লোকের কাছে টাকা ঘুস দিতে হবে না।

আমাদেরকে যদি রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব দেন আমার মায়েরা থাকবেন মায়ের মর্যাদায়, বোনেরা বোনের মর্যাদায়, ওরসজাত মেয়ের মর্যাদায়। তাদের ইজ্জতের ওপর হাত দেওয়ার সাহস কোন দুষ্ঠু কিংবা লম্পটের হবে না। সকল ধর্মের মানুষ তাদের ধর্মেল কার্যকলাপ ইজ্জত সম্মান এবং নিরাপত্তার সাথে করতে পারবে।

এইভাবে আমরা বৈষম্যহীন একটা সমাজ গড়তে চাই। আজকে দ্রব্যমূল্য আকাশচুম্বী। কারা দ্রব্যের দাম বাড়ায়। সবাই জানে। সরকারের কাছে আমাদের স্পষ্ট বার্তা সিন্ডিকেট তছনছ করে দেন। জনগণকে শান্তি দেওয়ার জন্য যাবতীয় উদ্যোগ গ্রহণ করুন। জগগণের কাঙ্খিত সংস্কার করুন। জনগনের ৩৬ কোটি হাত আপনাদের সাহায্য করবে ইন শা আল্লাহ। তিনি আহ্বান জানান অতীতের শাসকরা যা করেছে আমরা যেন তা না করি।

তিনি আবারো গর্ব করার পতনের কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে বলে যারা গর্ব করে বলতো এই দেশ আমার বাপ-দাদার আমরা পালাবো না। তারা জাতির কাছে দেওয়া ওয়াদা রক্ষা করতে পারেনি। কারণ তারা আল্লাহকে ভয় করতেন না। তাদের অন্যায় বিচারের আশ্বাস দিয়ে বলেন আমরা তাদের বিচার চাই। যে যেখানে থাকুক। ন্যায় বিচারের মাধ্যমে তাদের বিচার করা হবে।

এই সময়ে সবচেয়ে বেশি জুলুম করা হয়েছে আলেম ওলামাদের ওপর। তাদের ডা-াবেড়ি পড়িয়ে আদালতে হাজির করা হয়েছে। একজেল থেকে আরেক জেলে নেওয়া হয়েছে। মিথ্যা অভিযোগে। তাদের চোখের পানি আর রক্ত বৃথা যায়নি।

তিনি উপস্থিত কর্মীদের কাছে দোয়া চান এবং বলেন, আপনারা দোয়া করবেন আমরা যেন জাতির জন্য ভাল কিছু করতে পারি। যুবকদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে ডা. শফিকুর রহমান আরও বলেন, সবার ঘরে ঘরে আপনার কল্যানের বার্তা পৌঁছে দিন।

মোবারক হুসাইন বলেন, ১৫ বছর জালিম সরকারের নির্যাতনে জামায়াতের হাজার হাজার নেতাকর্মী পঙ্গু হয়েছে। ৫ আগস্ট তাদের বিদায়ে আমাদের সুন্দর পরিবেশ ফিরে এসেছে। তিনি বলেন জামায়াতে ইসলামী ঐক্যবদ্ধ হয়ে একটি সুখী সমৃদ্ধশালী দেশ গঠনের জন্য কাজ করে যাচ্ছে। ঝিনাইদহকে ইসলামের জন্য একটি উর্বর জায়গা উল্লেখ করে তিনি বলেন, এই জায়গাকে একটি ইনসাফপূর্ন সমাজ কায়েমের জায়গা হিসেবে দেখতে চাই। তিনি প্রাপ্ত সুযোগকে কাজে লাগানোর আহ্বান জানিয়ে বলেন আসুন আমরা সুযোগকে কাজে লাগাই। ইসলামের দাওয়াত নিয়ে মানুষের দ্বারে দ্বারে পৌছি। সমাজ কল্যানমূলক কাজ করি। মানুষের মধ্যে একটা আশা জাগাই।মানুষ যেন আমাদের পেছনে এসে দাড়াতে পারে।

আরও পড়ুন

মিয়ানমারে লড়াইয়ের জন্য জড়ো হচ্ছে রোহিঙ্গারা

মিয়ানমারে লড়াইয়ের জন্য জড়ো হচ্ছে রোহিঙ্গারা

অনুবাদ রয়টার্স থেকে বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলে বিশ্বের সবচেয়ে বড় শরণার্থী বসতিতে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর বসবাস। ২০১৭ সালে বৌদ্ধ অধ্যুষিত মায়ানমার সরকার দেশটির

যবিপ্রবির ভিসি অধ্যাপক ড. এম মজিদের সংবর্ধণা কমিটির প্রস্তুতি সভা

হরিণাকুণ্ডুতে যবিপ্রবির ভিসি অধ্যাপক ড. এম মজিদের সংবর্ধণা কমিটির প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত

হরিনাকুণ্ড প্রতিনিধি ঝিনাইদহের হরিণাকুণ্ডুর বরেণ্য শিক্ষাবীদ যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভাইস চ্যান্সলর অধ্যাপক ড. এমএ মজিদের সংবর্ধনা প্রদান কমিটির

মানুষের ভোটার অধিকার হরণ

‘মানুষের ভোটাধিকার হরণ করে এমন স্বাধীনতা আমরা চাইনি’

মোস্তাফিজুর রহমান, কোটচাঁদপুর মানুষের ভোটাধিকার হরণ করে এমন স্বাধীনতা আমরা চাইনি। ধর্ষণ সেঞ্চুরি করে উল্লাস করে এমন স্বাধীনতা আমরা চাইনি।

দরিদ্র মেধাবী ছাত্র নীরবের পাশে মানবতার হাত

দরিদ্র মেধাবী ছাত্র নীরবের পাশে মাও. আবু তালেব

বনি আমিন, কালীগঞ্জ (ঝিনাইদহ) ঝিনাইদহের মঙ্গলপৈতা কলেজের বিজ্ঞান বিভাগের এইচএসসি প্রথম বর্ষের ছাত্র সালমান ইসলাম নীরবের পড়াশোনার পথে দীর্ঘদিনের আর্থিক

কপ২৯: বছরে ৩০০ বিলিয়ন ডলারের প্রতিশ্রুতি পেল দরিদ্র দেশগুলো

কপ২৯: বছরে ৩০০ বিলিয়ন ডলারের প্রতিশ্রুতি পেল দরিদ্র দেশগুলো

ডেস্ক রিপোর্ট দীর্ঘ দর-কষাকষির পর সমঝোতায় পৌঁছেছে কপ২৯। বিশ্বের ধনী দেশগুলো প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, জলবায়ু সংকটের ঝুঁকিতে থাকা দরিদ্র দেশগুলোকে অভিযোজন