ঝিনেদার কাগজ || Jhenedar kagoj || সত্যের আলোয় সুন্দর

২৫শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

বগুড়ায় মামুনুল হক: হাসিনাকে ভারত থেকে এনে বিচার করতে হবে

হাসিনাকে ভারত থেকে এনে বিচার করতে হবে

ডেস্ক রিপোর্ট

Thank you for reading this post, don't forget to subscribe!

‘শেখ হাসিনা ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে ভারতে পালিয়ে গিয়ে দেশের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র করছেন। হাজার হাজার মানুষ হত্যার দায়ে শেখ হাসিনাকে ধরে এনে বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করাতে হবে। তাই দেশবাসীকে ঐক্যবদ্ধ থেকে তার যে কোনো ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে। তাকে দেশে ফিরিয়ে এনে বিচার করতে হবে।’ বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক।

শনিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) দুপুরে বগুড়া শহরের জিরো পয়েন্ট সাতমাথার মুক্তমঞ্চে খেলাফত মজলিশ আয়োজিত গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

মাওলানা মামুনুল হক বলেন, ‘হাসিনা রাজনীতি করেছে তার পিতার হত্যার বিচার করতে। বিচারের নামে নিরীহ জনগণকে ফাঁসানো হয়েছে। হাসিনা দেশ থেকে লক্ষ-কোটি টাকা পাচার করেছেন। সে টাকা ফিরিয়ে আনতে হবে। হাসিনার মতো আওয়ামী লীগের নেতাদেরও বিচার করতে হবে।’

তিনি আরও বলেন, ‘সীমান্তে নিরীহ মানুষকে হত্যার বিচার করতে হবে। নতুন স্বাধীনতা ধরে রাখতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।’

মাওলানা এহসানুল হকের সভাপতিত্বে শাপলা চত্বর ও জুলাই গণহত্যার বিচার দাবিতে আয়োজিত এ সমাবেশে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন- খেলাফত মজলিসের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা জালালুদ্দিন আহমদ ও মাওলানা আতাউল্লাহ আমিন, সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা এনামুল হক মুসা ও মাওলানা ফজলুর রহমান, মুফতি শফি কাসেমী, মুফতি মনোয়ার হোসেন, মুফতি মামুন রহমানী, মুফতি সালাহুদ্দিন মাসউদ, হাফেজ শফিকুল ইসলাম প্রমুখ।

গণসমাবেশে মামুনুল হক আরও বলেন, শেখ হাসিনা মানসিক বিকারগ্রস্ত। আওয়ামী লীগ নেতাদের বিচার হওয়া প্রয়োজন এই কারণে যে, একজন মানসিক রোগীকে এত বছর তাদের কাঁধের ওপর রেখে দিয়েছিল। মেগা মেগা প্রকল্পের নামে মেগা মেগা দুর্নীতি করেছে পতিত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

তিনি বলেন, দেশ রক্ষায় বিএনপি, জামায়াত, হেফাজতসহ সব ইসলামী দলগুলোকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। ঐক্যবদ্ধ শক্তির ইসলামী শাসন কায়েম করবে। সব ধর্ম, বর্ণের মানুষের নিরাপত্তা বিধান করা হবে।

মামুনুল হক বলেছেন, গত ৫ আগস্টের পর জালিম ফ্যাসিবাদী শেখ হাসিনা বাংলার জমিনে এক ইঞ্চি মাটি আশ্রয়ের জন্য খুঁজে পায়নি। সে তার পরম বন্ধু নরেন্দ্র মোদির কাছে আশ্রয় নিয়েছেন।

ভারত সরকারের সমালোচনা করে তিনি বলেন, ‘গত ১৫ বছর আপনারা বাংলাদেশের মানুষের অধিকার নিয়ে এক চুল পরিমাণ চিন্তা করেননি। বাংলাদেশের প্রতিটি নদীর মুখে অভিন্ন বাঁধ তৈরি করেছেন। শুকনো মৌসুমে মরুভূমি আর বর্ষা মৌসুমে বানের পানি দিয়ে ভাসিয়ে দিয়েছেন। এখন বলব শুভবুদ্ধির উদয় হোক। দৃষ্টিভঙ্গি পাল্টান। বাংলাদেশের সঙ্গে সমতার ভিত্তিতে বন্ধুত্বের হাত বাড়িয়ে দেবেন। আমাদের পক্ষ থেকে সমতার ভিত্তিতে সদাচরণ পাবেন।’

আরও পড়ুন

মিয়ানমারে লড়াইয়ের জন্য জড়ো হচ্ছে রোহিঙ্গারা

মিয়ানমারে লড়াইয়ের জন্য জড়ো হচ্ছে রোহিঙ্গারা

অনুবাদ রয়টার্স থেকে বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলে বিশ্বের সবচেয়ে বড় শরণার্থী বসতিতে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর বসবাস। ২০১৭ সালে বৌদ্ধ অধ্যুষিত মায়ানমার সরকার দেশটির

যবিপ্রবির ভিসি অধ্যাপক ড. এম মজিদের সংবর্ধণা কমিটির প্রস্তুতি সভা

হরিণাকুণ্ডুতে যবিপ্রবির ভিসি অধ্যাপক ড. এম মজিদের সংবর্ধণা কমিটির প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত

হরিনাকুণ্ড প্রতিনিধি ঝিনাইদহের হরিণাকুণ্ডুর বরেণ্য শিক্ষাবীদ যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভাইস চ্যান্সলর অধ্যাপক ড. এমএ মজিদের সংবর্ধনা প্রদান কমিটির

মানুষের ভোটার অধিকার হরণ

‘মানুষের ভোটাধিকার হরণ করে এমন স্বাধীনতা আমরা চাইনি’

মোস্তাফিজুর রহমান, কোটচাঁদপুর মানুষের ভোটাধিকার হরণ করে এমন স্বাধীনতা আমরা চাইনি। ধর্ষণ সেঞ্চুরি করে উল্লাস করে এমন স্বাধীনতা আমরা চাইনি।

দরিদ্র মেধাবী ছাত্র নীরবের পাশে মানবতার হাত

দরিদ্র মেধাবী ছাত্র নীরবের পাশে মাও. আবু তালেব

বনি আমিন, কালীগঞ্জ (ঝিনাইদহ) ঝিনাইদহের মঙ্গলপৈতা কলেজের বিজ্ঞান বিভাগের এইচএসসি প্রথম বর্ষের ছাত্র সালমান ইসলাম নীরবের পড়াশোনার পথে দীর্ঘদিনের আর্থিক

কপ২৯: বছরে ৩০০ বিলিয়ন ডলারের প্রতিশ্রুতি পেল দরিদ্র দেশগুলো

কপ২৯: বছরে ৩০০ বিলিয়ন ডলারের প্রতিশ্রুতি পেল দরিদ্র দেশগুলো

ডেস্ক রিপোর্ট দীর্ঘ দর-কষাকষির পর সমঝোতায় পৌঁছেছে কপ২৯। বিশ্বের ধনী দেশগুলো প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, জলবায়ু সংকটের ঝুঁকিতে থাকা দরিদ্র দেশগুলোকে অভিযোজন

সিইসি ও চার কমিশনার শপথ নিলেন

সিইসি ও চার কমিশনার শপথ নিলেন

ডেস্ক রিপোর্ট নবনিযুক্ত প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দীন ও চারজন নির্বাচন কমিশনার (ইসি) শপথ নিয়েছেন।Thank you