ঝিনেদার কাগজ || Jhenedar kagoj || সত্যের আলোয় সুন্দর

২৫শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

পাকিস্তানে আর ভারতে বাংলাদেশের পারফরম্যান্সের পার্থক্যের কারণ

পাকিস্তানে আর ভারতে বাংলাদেশের পারফরম্যান্সের পার্থক্যের কারণ

ডেস্ক রিপোর্ট

পাকিস্তানের মাটিতে দুই টেস্ট সিরিজে ধবলধোলাই করে প্রত্যাশার পারদটা উঁচুতে নিয়ে গিয়েছিল বাংলাদেশ দল। ভারত সফর ঘিরেও তাই বাংলাদেশের ক্রিকেটপ্রেমীরা অনেক বড় কিছুর আশা করতে শুরু করেন। কিন্তু তাঁদের সেই আশায় চেন্নাই প্রথম টেস্টের দ্বিতীয় দিনেই ভাটার টান লাগতে শুরু করেছে।

Thank you for reading this post, don't forget to subscribe!

দ্বিতীয় দিন শেষেই যে চেন্নাইয়ে বাংলাদেশ দল হারের মুখে দাঁড়িয়ে। ভারত তাদের প্রথম ইনিংসে ৩৭৬ রান তুলেছে। এরপর বাংলাদেশকে অলআউট করে দিয়েছে ১৪৯ রানে। ২২৭ রানে এগিয়ে থাকা ভারত বাংলাদেশকে ফলোঅন না করিয়ে দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নামে। ৩ উইকেটে ৮১ রান নিয়ে তারা দ্বিতীয় দিনের খেলা শেষ করেছে। বাংলাদেশের চেয়ে এগিয়ে আছে ৩০৮ রানে।

পাকিস্তানে দুর্দান্ত এই পারফরম্যান্সের পর ভারত সফরের শুরুতেই এমন হাল কেন বাংলাদেশ দলের। এর একটা ব্যাখ্যা গতকাল দ্বিতীয় দিনের খেলা শেষে সংবাদ সম্মেলনে দেওয়ার চেষ্টা করেছেন বাংলাদেশের পেসার তাসকিন আহমেদ। দুই ইনিংস মিলিয়ে এখন পর্যন্ত ভারতের ৪ উইকেট নেওয়া তাসকিন এর জন্য অবশ্য দুই দেশে খেলা বল আর কন্ডিশনের পার্থক্য তুলে ধরেছেন। এ ছাড়া পাকিস্তানে বাংলাদেশের সব বিভাগে জ্বলে উঠতে পারার বিষয়টিও ছিল।

সংবাদ সম্মেলনে তাসকিন বলেছেন, ‘আসলে পাকিস্তান সিরিজে সব মিলিয়ে ভালো খেলেছিলাম আমরা। ব্যাটিং, বোলিং—সব মিলিয়ে। এ কারণেই আমরা সেখানে জিততে পেরেছিলাম। টেস্ট ক্রিকেটে এটা গুরুত্বপূর্ণ যে সব সেশনে ব্যাটিং-বোলিং সব গুরুত্বপূর্ণ।’

তাসকিন এরপর যোগ করেন, ‘দুর্ভাগ্যজনকভাবে এখানে চ্যালেঞ্জিং কন্ডিশন আর এসজি বল—এসজি বলে ওরা একটু বাড়তি সুবিধা পাচ্ছে। কারণ, ছোটবেলা থেকেই ওরা এই বলে খেলে, ঘরোয়াতেও তারা এই বলে খেলে এবং আমাদের চেয়ে একটু ভালো জানে, কীভাবে এই বল ব্যবহার করতে হয়।’

এসজি বল নিয়ে লড়াই করার বিষয়টি ছাড়াও তাসকিন ব্যাটিং-ব্যর্থতার কথাও তুলে ধরেছেন, ‘আমরা শুরুতে হয়তো একটু লড়াই করেছি। তবে আমরা আরও একটু ভালো ব্যাটিং করতে পারতাম, সবাই সেটাতে একমত হয়েছে। ওদের বোলিং লাইনআপটা শক্তিশালী। তবে নতুন বলে আমরা যদি আরেকটু ভালো খেলতাম, তাহলে এতগুলো উইকেট যেত না।’

আরও পড়ুন

মিয়ানমারে লড়াইয়ের জন্য জড়ো হচ্ছে রোহিঙ্গারা

মিয়ানমারে লড়াইয়ের জন্য জড়ো হচ্ছে রোহিঙ্গারা

অনুবাদ রয়টার্স থেকে বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলে বিশ্বের সবচেয়ে বড় শরণার্থী বসতিতে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর বসবাস। ২০১৭ সালে বৌদ্ধ অধ্যুষিত মায়ানমার সরকার দেশটির

যবিপ্রবির ভিসি অধ্যাপক ড. এম মজিদের সংবর্ধণা কমিটির প্রস্তুতি সভা

হরিণাকুণ্ডুতে যবিপ্রবির ভিসি অধ্যাপক ড. এম মজিদের সংবর্ধণা কমিটির প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত

হরিনাকুণ্ড প্রতিনিধি ঝিনাইদহের হরিণাকুণ্ডুর বরেণ্য শিক্ষাবীদ যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভাইস চ্যান্সলর অধ্যাপক ড. এমএ মজিদের সংবর্ধনা প্রদান কমিটির

মানুষের ভোটার অধিকার হরণ

‘মানুষের ভোটাধিকার হরণ করে এমন স্বাধীনতা আমরা চাইনি’

মোস্তাফিজুর রহমান, কোটচাঁদপুর মানুষের ভোটাধিকার হরণ করে এমন স্বাধীনতা আমরা চাইনি। ধর্ষণ সেঞ্চুরি করে উল্লাস করে এমন স্বাধীনতা আমরা চাইনি।

দরিদ্র মেধাবী ছাত্র নীরবের পাশে মানবতার হাত

দরিদ্র মেধাবী ছাত্র নীরবের পাশে মাও. আবু তালেব

বনি আমিন, কালীগঞ্জ (ঝিনাইদহ) ঝিনাইদহের মঙ্গলপৈতা কলেজের বিজ্ঞান বিভাগের এইচএসসি প্রথম বর্ষের ছাত্র সালমান ইসলাম নীরবের পড়াশোনার পথে দীর্ঘদিনের আর্থিক

কপ২৯: বছরে ৩০০ বিলিয়ন ডলারের প্রতিশ্রুতি পেল দরিদ্র দেশগুলো

কপ২৯: বছরে ৩০০ বিলিয়ন ডলারের প্রতিশ্রুতি পেল দরিদ্র দেশগুলো

ডেস্ক রিপোর্ট দীর্ঘ দর-কষাকষির পর সমঝোতায় পৌঁছেছে কপ২৯। বিশ্বের ধনী দেশগুলো প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, জলবায়ু সংকটের ঝুঁকিতে থাকা দরিদ্র দেশগুলোকে অভিযোজন